তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
করোনার কারণে দীর্ঘদিন পর খুলেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) থেকে পুরোদমে ক্লাস শুরু হয়েছে। অনেক আশা আর কৌতূহল নিয়ে ক্লাস করতে গিয়ে ও ফিরে আসতে হয়েছে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী লিজাকে। গত (২১ মার্চ) স্কুল থেকে শিক্ষা সফরে যায় সকল শিক্ষার্থীরা। কিন্তু লিজা শিক্ষা সফরে না যাওয়ায় স্কুলের সুপারিন্টেন্ডেন্ট তাকে স্কুলে আসা নিষেধ করেছেন। মঙ্গলবার (২২ মার্চ) তাড়াশ উপজেলার রোকনপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থী লিজা খাতুন ওই গ্রামের মোঃ লিটন আহমেদের মেয়ে।
শিক্ষার্থী লিজা জানায়, আমি অসুস্থ থাকায় শিক্ষা সফরে যাইনি। কিন্তু শিক্ষা সফরে না যাওয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট সবার সামনে আমাকে অপমান করে। আর বলেছে স্কুলে আসবে না আসলে প্রতি মাসে ৩হাজার টাকা দিতে হবে।
ওই শিক্ষার্থী বাবা লিটন বলেন, আমার মেয়ে সেই দিন স্কুল থেকে এসে কান্না করে। আমি বললাম কি হয়েছে তোমার তখন বলতাছে আমি শিক্ষা সফরে না যাওয়ায় স্কুলে যাওয়ায় নিষেধ করেছে সুপারিন্টেন্ডেন্ট স্যার। আর বলেছে স্কুলে আসতে হলে প্রতি মাসে ৩হাজার টাকা দিতে হবে। আমি বিষয়টি স্কুলের সভাপতি আলামিন কাওসারকে জানাছি।
এবিষয়ে স্কুলের সভাপতি আলামিন কাওসার জানান, বিষয়টি শিক্ষার্থীর বাবা জানায়ছে। যদি এমন ঘটনা ঘটে তাহলে এর একটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিক্ষার্থী লিজা জানায়, আমি অসুস্থ থাকায় শিক্ষা সফরে যাইনি। কিন্তু শিক্ষা সফরে না যাওয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারিন্টেন্ডেন্ট সবার সামনে আমাকে অপমান করে। আর বলেছে স্কুলে আসবে না আসলে প্রতি মাসে ৩হাজার টাকা দিতে হবে।
ওই শিক্ষার্থী বাবা লিটন বলেন, আমার মেয়ে সেই দিন স্কুল থেকে এসে কান্না করে। আমি বললাম কি হয়েছে তোমার তখন বলতাছে আমি শিক্ষা সফরে না যাওয়ায় স্কুলে যাওয়ায় নিষেধ করেছে সুপারিন্টেন্ডেন্ট স্যার। আর বলেছে স্কুলে আসতে হলে প্রতি মাসে ৩হাজার টাকা দিতে হবে। আমি বিষয়টি স্কুলের সভাপতি আলামিন কাওসারকে জানাছি।
এবিষয়ে স্কুলের সভাপতি আলামিন কাওসার জানান, বিষয়টি শিক্ষার্থীর বাবা জানায়ছে। যদি এমন ঘটনা ঘটে তাহলে এর একটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।