সোমবার সকাল সোয়া ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহে ফুল দিয়ে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান দলীয় লোকজন ছাড়াও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ।
সিলেটে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স করে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেওয়া হচ্ছে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে মরদেহ প্রথমে নেওয়া হবে সুনামগঞ্জ শহরে। সেখান থেকে শাল্লা হয়ে মরদেহ নেওয়া হবে দিরাই উপজেলায়; সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের নিজ গ্রামে। সেখানেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
এর আগে সোমবার সকাল ১১টার দিকে হেলিকপ্টারে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ সিলেটে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে মরদেহ নেওয়া হয় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এ সময় জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষীয়ান রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত রোববার ভোররাতে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।
সত্তরোর্ধ্ব সুরঞ্জিত রক্তে হিমোগ্লোবিন স্বল্পতায় ভুগছিলেন। শনিবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালের সিসিইউতে নেওয়া হয়। পরে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। রোববার ভোর চারটা ২৪ মিনিটে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।