গোলাম মোস্তফা, নিজস্ব প্রতিবেদক, সময়ের সংবাদ:
“তাড়াশে ফসলি জমিতে পুকুর খনন, জলাধার ভরাটের হিড়িক” শিরোনামে একটি সচিত্র প্রতিবেদন গত ২০ জানুয়ারিতে দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশের পর নজর পড়ে প্রশাসনের। যেখানে আরও লেখা ছিল ‘ব্রীজের মুখে মাটি ফেলে মাছ চাষ ও বসত ভিটা তৈরি করা হচ্ছে।’ অবশেষে বুধবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান খান ঘটনাস্থলে গিয়ে বৃহস্পতিবারে মধ্যে মাটি সরিয়ে ব্রীজের মুখ খালি করে দেওয়ার কঠর নির্দেশ দেন। সেই মোতাবেক গতকাল বৃহস্পতিাবর খুলে গেল ব্রীজটির মুখ ।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, মাটি সরানোর ফলে ব্রীজটি পূর্বের অবস্থায় ফিরে এসেছে। লাখো মানুষের মরণ ফাঁদ হয়ে থাকা হামকুরিয়া ওয়াবদা বাঁধ ব্রীজটির মুখের মাটি সরানো ফলে এলাকার মানুষের মধ্যে এক আনন্দ আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান খান বলেন, বিচ্ছিন্নভাবে মাঝে মধ্যেই আমার কাছে এসব জন দূর্ভোগের খবর আসছিল। এরপর ২০ জানুয়ারি দৈনিক ইত্তেফাকে এর একটি পূর্ণাঙ্গ সচিত্র প্রতিবেদন দেখি। পর্যায়ক্রমে ইত্তেফাকের “তাড়াশে ফসলি জমিতে পুকুর খনন, জলাধার ভরাটের হিড়িক” ওই প্রতিবেদনটিতে তুলে ধরা অন্যান্য জন দূর্ভোগের বিষয়েও পদক্ষেপ নেয়া হবে।