এই নিয়ে কভিড-১৯ এ দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৭০ জনে। বারোশো ছাড়ানো আক্রান্ত নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার ১২১ জন।
করোনাভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে মঙ্গলবার দুপুরে এসব হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান নতুন মৃত ২১ জনের মধ্যে বয়স বিশ্লেষণে ১১-২০ বছরের মধ্যে একজন, ২১-৩০ বছরের মধ্যে দুজন, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে দুজন, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে পাঁচজন, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে পাঁচজন, ৬১-৭০ বছরের মধ্যে চারজন, ৭১-৮০ বছরের মধ্যে দুজন।
তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগেরও ১৪ জন (ঢাকা শহরের সাতজন), চট্টগ্রাম বিভাগের চারজন, ময়মনসিংহ বিভাগের একজন, খুলনা বিভাগের একজন, বরিশাল বিভাগের একজন।
হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ১৩জন, বাসায় তিনজন এবং হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এসেছেন পাঁচজন।
বুলেটিনে বলা হয় ২৪ ঘণ্টায় ৪২টি ল্যাব থেকে কভিড-১৯ এর ৯ হাজার ৯১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়; পরীক্ষা করা হয় ৮ হাজার ৪৪৯টি নমুনা।
একদিনে আইসোলেশনে আনা হয়েছে ৩২৬ জনকে; ছাড় পেয়েছেন ৯৩ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৩ হাজার ৬১৬ জন।
এই সময়ে কোয়ারেন্টাইনে আনা হয়েছে ৩ হাজার ৫৩১ জনকে, ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ৪০২ জন জন।